1. info@www.somoyer-poth.com : সময়ের পথ :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "সময়ের পথ" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
শতাধিক মামলা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম শহরজুড়ে চুরি-ডাকাতি:নিয়ন্ত্রণে ডাকাত -৩ *সিএমপি’র বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশের অভিযানে হত্যা মামলা রুজু হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনায় জড়িত ০৪(চার) জন আসামী গ্রেফতার* মানবতাই শ্রেষ্ঠ, ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা:(মাতপ,স) সিলেট বন্দর’র সর্বোচ্চ শত কোটি টাকা অর্জনে মেয়র শাহাদাত প্রসংশিত চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত* স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নাহিদ এর পক্ষ থেকে পরীক্ষা কেন্দ্রে বসার চেয়ার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ কুষ্টিয়া আলাউদ্দিন আহমেদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত নগরী খুলশীতে বিএনপি’র গ্রুপ’ সংঘর্ষ আহত – ৩ : সক্রিয় প্রশাসন বিজিবির মানবিক উদ্যোগ: দুর্গম পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর সুপেয় পানি নিশ্চিত প্রকল্প কুষ্টিয়ায় বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান জড়িত: তথ্যমন্ত্রী

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০
  • ২৫৯ বার পড়া হয়েছে

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দু’টিতেই জিয়াউর রহমান যুক্ত।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) জেলহত্যা দিবসে বিকেলে রাজধানীর মিন্টু রোডে সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৫ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।’

‘প্রকৃতপক্ষে ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বরে জেলহত্যা এই দুই হত্যাকাণ্ডের সাথেই জিয়াউর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন’

ড. হাছান বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখলের আগে থেকেই খন্দকার মোশতাকের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছিলেন। কারণ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ তার একান্ত বিশ্বস্তজন বলেই জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরে নিজে ক্ষমতা দখলের পর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকারী সবাইকে পুনর্বাসিত করেন জিয়া। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ক্ষমতা নিষ্কণ্টক করা, পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশকে পেছনের দিকে ঠেলে দেয়ার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড সংগঠিত করা হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, তবে অনেক আসামি পলাতক।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এই অপরাধীদের মধ্যে যারা জীবিত আছে তাদের সবাইকে ফিরিয়ে এনে বিচার কার্যকর করা। কারণ ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হলে, সমস্ত অন্যায়ের প্রতিকার করতে হয়। সে জন্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করেছেন, ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। একইসাথে যুদ্ধাপরাধী অনেকের বিচার হয়েছে এবং অনেকের বিচার কার্যক্রম চলছে। পলাতক অপরাধীদের ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করলেই ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং অন্যায়ের প্রতিকার হবে।’

গুজব রটনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরে আনার জন্য জনগণকে অনুরোধ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ যেকোনোভাবে যদি কেউ গুজব রটায় বা অসত্য তথ্য বা পোস্ট দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মন্ত্রী এসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহতদের এবং ৩ নভেম্বর নিহত জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ ও তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট